শনিবার, ১৮ মে, ২০১৩

ভাগ্য যাচাই/ভবিষ্যৎ জানার জন্য গনকের নিকট যাওয়া প্রসঙ্গে হাদীস

আমরা প্রায়ই অনেকে শয়তানের ধোঁকায় পড়ে অথবা কৌতুহলবশত ভাগ্য গননার জন্য গণকদের কাছে যাই, তাদের কথা বিশ্বাস করি, ইত্যাদি। এ প্রসঙ্গে অনেকগুলো হাদিসের বর্ণনা এসেছে...তার মধ্যে নিম্নোক্ত একটা বর্ণনা তুলে ধরছিঃ

আয়েশা (রা.) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, কিছু লোক রাসূলুল্লাহ (সাঃ)-কে গণকদের সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করলে তিনি বললেন, “ওরা অপদার্থ।” (অর্থাৎ ওদের কথার কোন মূল্য নেই)। তারা নিবেদন করল, ‘হে আল্লাহ্‌র রসূল! ওরা তো কখনো কখনো আমাদেরকে কোন জিনিস সম্পর্কে বলে, আর তা সত্য ঘটে যায়।’ রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেন, “এই সত্য কথাটি জ্বিন (ফিরিশতার নিকট থেকে) ছোঁ মেরে নিয়ে তার ভক্তের কানে পৌঁছে দেয়। তারপর সে ঐ (একটি সত্য) কথার সাথে একশ’টি মিথ্যা মিশিয়ে দেয়।”

(সহীহুল বুখারী ৩২১০, ৫৭৬২, ৬২১৩, ৭৫৬১, মুসলিম ২২২৮, আহামাদ ২৪০৪৯)

বুখারীর অন্য এক বর্ণনায় আছে, যা আয়েশা (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি রাসূলুল্লাহ (সাঃ)-কে বলতে শুনেছেন যে, “ফিরিশতাবর্গ আল্লাহ্‌র বিধানসমূহ নিয়ে মেঘমালার অভ্যন্তরে অবতরণ করেন এবং সে সব কথাবার্তা আলোচনা করেন, যার সিদ্ধান্ত আসমানে হয়েছে। সুতরাং শয়তান অতি সংগোপনে লুকিয়ে তা শুনে ফেলে এবং ভবিষ্যৎ-বক্তা গণকদের মনে প্রক্ষিপ্ত করে। তারপর তার সাথে তারা নিজেদের পক্ষ থেকে একশত মিথ্যা মিশ্রণ করে তা প্রচার করে ।”

ভাগ্য যাচাই/ভবিষ্যৎ জানার জন্য গনকের নিকট যাওয়া প্রসঙ্গে হাদীস

আমরা প্রায়ই অনেকে শয়তানের ধোঁকায় পড়ে অথবা কৌতুহলবশত ভাগ্য গননার জন্য গণকদের কাছে যাই, তাদের কথা বিশ্বাস করি, ইত্যাদি। এ প্রসঙ্গে অনেকগুলো হাদিসের বর্ণনা এসেছে...তার মধ্যে নিম্নোক্ত একটা বর্ণনা তুলে ধরছিঃ

আয়েশা (রা.) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, কিছু লোক রাসূলুল্লাহ (সাঃ)-কে গণকদের সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করলে তিনি বললেন, “ওরা অপদার্থ।” (অর্থাৎ ওদের কথার কোন মূল্য নেই)। তারা নিবেদন করল, ‘হে আল্লাহ্‌র রসূল! ওরা তো কখনো কখনো আমাদেরকে কোন জিনিস সম্পর্কে বলে, আর তা সত্য ঘটে যায়।’ রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেন, “এই সত্য কথাটি জ্বিন (ফিরিশতার নিকট থেকে) ছোঁ মেরে নিয়ে তার ভক্তের কানে পৌঁছে দেয়। তারপর সে ঐ (একটি সত্য) কথার সাথে একশ’টি মিথ্যা মিশিয়ে দেয়।”

(সহীহুল বুখারী ৩২১০, ৫৭৬২, ৬২১৩, ৭৫৬১, মুসলিম ২২২৮, আহামাদ ২৪০৪৯)

বুখারীর অন্য এক বর্ণনায় আছে, যা আয়েশা (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি রাসূলুল্লাহ (সাঃ)-কে বলতে শুনেছেন যে, “ফিরিশতাবর্গ আল্লাহ্‌র বিধানসমূহ নিয়ে মেঘমালার অভ্যন্তরে অবতরণ করেন এবং সে সব কথাবার্তা আলোচনা করেন, যার সিদ্ধান্ত আসমানে হয়েছে। সুতরাং শয়তান অতি সংগোপনে লুকিয়ে তা শুনে ফেলে এবং ভবিষ্যৎ-বক্তা গণকদের মনে প্রক্ষিপ্ত করে। তারপর তার সাথে তারা নিজেদের পক্ষ থেকে একশত মিথ্যা মিশ্রণ করে তা প্রচার করে ।”