1.পুরুষত্বহীনতা দূরীকরণে এই পাতার অবদান রয়েছে।
2.ত্বকের রোশনি বাড়ানোর জন্য, ত্বকের
বলীরেখা এবং ব্রন দূর করার জন্য
তুলসী পাতা পিষে মুখে লাগাতে পারেন।
3.প্রস্রাবের জ্বালাপোড়া দূর
করতে হলে তুলসী পাতার রস ২৫০ গ্রাম দুধ
এবং ১৫০ গ্রাম জলের মধ্যে মিশিয়ে পান করুন।
4. ঠান্ডা মৌসুমে ছোট বাচ্চাদের
তুলসী পাতা খাওয়ালে কৃমি দূর
হবে এবং মাংসপেশি ও হাড় হবে শক্তিশালী।
5.যদি কখনও বমি কিংবা মাথা ঘোরা শুরু করে,
তাহলে তুলসী রসের মধ্যে গোলমরিচ
মিশিয়ে খেলে বিশেষ উপকার পাওয়া যায়।
6. সকালবেলা খালি পেটে তুলসী পাতা চিবিয়ে রস
পান করলে খাবারের রুচি বাড়ে।
7.নিয়মিত তুলসীর রস পানে হৃদরোগেও উপকার
পাওয়া যায়।
8.চোখের সমস্যা দূর
করতে রাতে কয়েকটি তুলসী পাতা পানিতে ভিজিয়ে রেখে ওই
পানি দিয়ে সকালে চোখ ধুয়ে ফেলুন।
বহুবিধ ব্যবহারের জন্য তুলসী পাতাকে বলা হয় ‘কুইন
অব হার্ব’ বা ওষধি গাছের রানি। এই ওষধি পাতা শুধু
শীতকাল নয়, ১২ মাসই ব্যবহারের উপযোগী।
লেবেল
- ইসলামিক (22)
- জানা অজানা (13)
- জানি অজানা (1)
- তথ্য (1)
- সু স্বাস্থ্য (8)
- স্বাস্থ্য সম্পর্কিত টিপস (1)
- স্বাস্থ্যকথা (1)
- হাদিস (1)
- হাদীস (19)
শনিবার, ৬ এপ্রিল, ২০১৩
তুলসী পাতার ৮ টি গুনাগুন
এতে সদস্যতা:
মন্তব্যগুলি পোস্ট করুন (Atom)
এক নম্বর কি করে babohar করতে হয় তা লিখেননি, লিখে জানালে ভালো হয়
উত্তরমুছুন