শনিবার, ৬ এপ্রিল, ২০১৩

কোমল পানীয় থেকে নিজেকে বিরত রাখুনঃ


* যতদুর সম্ভব কোমল পানীয় পান
করা থেকে নিজেকে বিরত রাখুন।
*যদি পান করা থেকে বিরত
না থাকতে পারেন তাহলে নিয়মিত নয়,
মাঝে মাঝে (২০০-২৫০ মিলি) পান
করতে পারেন।
* খালি পেটে কখনোই পান করবেন না।
* ক্ষার জাতীয় খাবার খাওয়ার পর পান করুন।
* কোমল পানীয় পান করার সময় স্ট্র ব্যবহার
করুন।
* পান করার পর ব্রাস করে নিতে ভুলবেন
না যেন
কিছু সাধারণ ও সহজ নিয়ম মেনে চলা উচিত।
শুধু কোমল পানীয় পানের ক্ষেত্রে নয়। সব
ক্ষেত্রেই। আমি বলবো কোমল পানীয় পানের
মায়া ত্যাগ করুন। এতে আপনার নিজেরই
উপকার হবে। কারণ এই সব ফাষ্টফুড শরীরের
জন্য এতটাই ক্ষতিকর যে যা আমরা কখনোই
কল্পনা করতে পারবো না।
ক্ষতিকর দিক সমূহঃ
*দুধ, ভিটামিন ডি, বি৬, বি১২, ক্যালসিয়ামের
শোষণ হ্রাস পায়। যার ফলে হাড়ের ঘনত্ব
কমে।
* দাঁতের এনামেল নষ্ট হয়। ক্যাবিজের
ঝুঁকি বৃদ্ধি পায়।
*দেহে কোলেস্ট্রল বৃদ্ধি করে মানে শরীরের
ওজন বাড়ায়।
ক্ষুদা মন্দা সৃষ্টি করে এবং অতিরিক্ত
পানে তা বৃদ্ধি পেতে থাকে।
*কোমল পানীয় অ্যাসিডিক, তাই
অ্যাসিডিটি বাড়ায়।
* কিডনিতে পাথর হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
*চামড়ায় ভাঁজের সৃষ্টি হয়। ফলে চেহারায়
বয়সের ছাপ পড়ে।

জেনে নিন আপনার ব্লাড গ্রুপের বৈশিষ্ট্য

জেনে নিন আপনার ব্লাড গ্রুপের বৈশিষ্ট্য ::
"O+"
এই ব্লাড গ্রুপের মানুষেরা স্বচ্ছ
দৃষ্টি সম্পন্ন, গভীর মনোযোগী, উচ্চাকাঙ্খী,
স্বাস্থ্যবান, বাকপটু, বাস্তববাদী, রোমান্টিক
এবং অত্যান্ত বুদ্ধিমান হয়ে থাকে।
"O-"
এই গ্রুপের মানুষেরা সাধারণত অন্যের
মতামতকে গ্রাহ্য করে না।
সমাজে মর্যাদা বাড়াতে আগ্রহী, বড়লোকের
সঙ্গপ্রিয় এবং বড় বেশি বাচাল।
"A+"
এই ব্লাডগ্রুপের মানুষেরা গোছগাছ
প্রিয়, দক্ষ চাকুরে এবং খুঁতখুঁতে স্বভাবের
হয়ে থাকে। এরা আত্নকেন্দ্রিক, সুবিচারক,
শান্ত, নিয়মতান্ত্রিক, বিশস্ত,
নিয়মানুবর্তী ও পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন।
"A-"
এই ব্লাড গ্রুপের মানুষেরা খুব
খুঁতখুঁতে স্বভাবের এবং কিছুটা অমনোযোগী।
কিন্তু অপ্রয়োজনীয়
বিষয়ে বেশি মনোযোগী। এদের অন্যের
বিরুদ্ধে অভিযোগ করার প্রবণতা বেশি।
এদের আছে নিজেকে লুকানোর অভ্যাস
এবং একঘেয়েমি জীবন।
"B+"
এই ব্লাড গ্রুপের মানুষেরা স্বাধীনচেতা,
মেধাবী, নমনীয়, মনোযোগী, স্বাস্থ্যবান,সরল,
দক্ষ, পরিকল্পনাবাদী, বাস্তববাদী,আবেগ
প্রবণ এবং খুব বেশি রোমান্টিক হয়ে থাকে।
"B-"
এই ব্লাড গ্রুপের মানুষেরা অসংযমী,
অপরিনামদর্শী, দায়িত্বহীন, অলস, স্বার্থপর,
অগোছালো, অবিবেচক
এবং স্বার্থান্বেষী হয়ে থাকে।
"AB+"
এই ব্লাড গ্রুপের মানুষেরা সাধারণত
সুবিবেচক, বু্দ্ধি সম্পন্ন, হিসেবী,
পরিকল্পনাবাদী, সৎ কৌশলী সংবেদনশীল,
নিরেট এবং খুব চমৎকার সাংগঠনিক
হয়ে থাকে।
"AB-"
এই ব্লাড গ্রুপের মানুষেরা দুর্বোধ্য,
ক্ষমতাহীন, অন্যকে আঘাত করার
প্রবণতা বেশি, এনার্জি স্বল্পতা, খুব
বেশি রক্ষনশীল ও বড়
বেশি সংবেদনশীল হয়ে থাকেন।
সুত্র: ৯০এর দশকের মাঝামাঝি প্রকাশিত "You
and your Blood type"গ্রন্থে মানুষের
ব্লাডগ্রুপ এর বিশেষজ্ঞ "তসিকাত ানমি"
এবং "আলেকজেন্ডার বেলার"এ মতামত ব্যক্ত
করেন।

সবজির উপকারিতা ও গুণাগুণ

সবজির উপকারিতা ও গুণাগুণ : ৪টি সালাদ
প্রস্তুতে ব্যবহৃত হয়।
১. শসা : এটি প্রোটিন পরিপাকে সহায়ক।
কিডনি ও পাকস্থলী প্রদাহ নিরাময়ে ফলপ্রসূ।
২. টমেটো : এর গুণাগুণ সম্পর্কে নতুন করে কিছু
বলার নেই। কোষ্ঠকাঠিন্য, ক্যান্সার
প্রতিরোধে সাহায্য করে। প্রচুর খনিজ সমৃদ্ধ
সবজি। ভিটামিন ‘এ’ সমৃদ্ধ।
৩. গাজর : এটি রাতকানা, ক্যান্সার ও
ফুসফুসের সংক্রমণ প্রতিরোধ করে। ভিটামিন
সমৃদ্ধ সবজি।
৪ . বাঁধাকপি : কমলালেবুর চেয়েও
বেশি ভিটামিন ‘সি’ সমৃদ্ধ। আছে আয়োডিন,
ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম, পটাশিয়াম ও
ভিটামিন ‘সি’ এবং ‘ই’।

পুরুষদের সুস্থ্যতার ৯টি লক্ষণ


১. সাধারন অবস্থায় আপনার হার্ট রেট ৭০ এর
কাছাকাছি
২. আপনার নখ হবে শক্ত
এবং কিছুটা গোলাপী রঙের
৩.আপনার ইউরিন এর রঙ Straw বা খড়ের রঙ
এর মত
৪. আপনার ২০ টি পুশ আপ করতে পারা উচিৎ
৫. আপনি ১৫ মিনিটের নিচে এক মাইল
দৌড়াতে পারেন
৬. আপনার বাথরুম প্রতিদিন একই সময়ে হয়
৭. অ্যালার্ম ছাড়াই আপনি প্রতিদিন
সকালে কম বেশি একই সময়ে উঠতে পারেন
৮. আপনার ওজন আপনার আদর্শ ওজনের ৫
কেজির আশেপাশে
৯. ভারী কাজ বা ব্যায়াম বা দৌড়াদৌড়ি’র
পর আপনার হার্ট রেট ৫ মিনিটের
মধ্যে সাধারনে নেমে আসবে

তুলসী পাতার ৮ টি গুনাগুন


1.পুরুষত্বহীনতা দূরীকরণে এই পাতার অবদান রয়েছে।
2.ত্বকের রোশনি বাড়ানোর জন্য, ত্বকের
বলীরেখা এবং ব্রন দূর করার জন্য
তুলসী পাতা পিষে মুখে লাগাতে পারেন।
3.প্রস্রাবের জ্বালাপোড়া দূর
করতে হলে তুলসী পাতার রস ২৫০ গ্রাম দুধ
এবং ১৫০ গ্রাম জলের মধ্যে মিশিয়ে পান করুন।
4. ঠান্ডা মৌসুমে ছোট বাচ্চাদের
তুলসী পাতা খাওয়ালে কৃমি দূর
হবে এবং মাংসপেশি ও হাড় হবে শক্তিশালী।
5.যদি কখনও বমি কিংবা মাথা ঘোরা শুরু করে,
তাহলে তুলসী রসের মধ্যে গোলমরিচ
মিশিয়ে খেলে বিশেষ উপকার পাওয়া যায়।
6. সকালবেলা খালি পেটে তুলসী পাতা চিবিয়ে রস
পান করলে খাবারের রুচি বাড়ে।
7.নিয়মিত তুলসীর রস পানে হৃদরোগেও উপকার
পাওয়া যায়।
8.চোখের সমস্যা দূর
করতে রাতে কয়েকটি তুলসী পাতা পানিতে ভিজিয়ে রেখে ওই
পানি দিয়ে সকালে চোখ ধুয়ে ফেলুন।
বহুবিধ ব্যবহারের জন্য তুলসী পাতাকে বলা হয় ‘কুইন
অব হার্ব’ বা ওষধি গাছের রানি। এই ওষধি পাতা শুধু
শীতকাল নয়, ১২ মাসই ব্যবহারের উপযোগী।

চুল পড়া রোধে ২৫ উপায়ঃ


সুন্দর ও দৃষ্টিনন্দন চুলের জন্য সবজি ও বাদাম
জাতীয় খাবার অনেক উপকারী। জেনে নিন
কী করলে আপনার চুল পড়া বন্ধ হবে।
*গরম পানিতে গোসল ত্যাগ করা উচিত।
*প্রচুর পানি পান করুন।
*নিয়মিত ব্যায়াম করুন।
*চুল ট্রিম করুন।
*হেয়ার ম্যাসাজ করুন।
*জেনেটিক, হরমোন পরিবর্তন বা মা হওয়ার
পর চুল পড়লে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
*ভেজা চুলে চিরুনি দেবেন না।
*গোড়া শক্ত করে সব সময় চুল বাঁধবেন না।
*চুল পড়তে থাকলে চুলে তেল দেয়া বন্ধ করুন।
*আয়রন ট্যাবলেট গ্রহণ করুন,সবুজ এবং হলুদ
সবজি ও ফল বেশি করে খান।
*প্রোটিনসমৃদ্ধ খাবার যেমন ডিমের
সাদা অংশ, ভেড়ার মাংস,সয়াবিন, পনির, দুধ
এবং দই চুলের জন্য উপকারী।
*চুলে হিট দিলে তা চুলের জন্য ক্ষতিকর
হতে পারে। তাই হিট বন্ধ করুন।
*সূর্যের তাপ পরিহার করুন।
*মাথার চামড়ার ওপর নরম ম্যাসাজ চুলের
গোড়ায় রক্ত চলাচল বাড়ায়,যা চুলের জন্য
ভালো।
*চুল অতিরিক্ত আঁচড়াবেন না।
*চিকন হওয়ার জন্য অতিরিক্ত ডায়েট
কন্ট্রোল চুলের জন্য ক্ষতিকর।
*ধূমপান চুলের জন্যও ক্ষতিকর।
*ভিটামিন সি, ই এবং বিটা ক্যারোটিন চুলের
জন্য ভালো।
*মেডিটেশন এবং যোগব্যায়াম মানসিক চাপ
কমায়, যা চুলের জন্যও ভালো।
*কুমড়োর বিচি ফাইটোস্ট্রোজেনের
উৎস,যা চুল পড়া বন্ধ করতে সাহায্য করে। এক
চা-চামচ করে সপ্তাহে তিন চামচ
এক্ষেত্রে কার্যকর।
*কন্ডিশনার কেবল ত্বকের ওপর নয়, চুলের
আগা থেকে গোড়া পর্যন্ত লাগিয়ে ১
থেকে ২ মিনিট রেখে পর্যাপ্ত
পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
*চিরুনির ফাঁক হওয়া উচিত বড়।ঘন
দাঁতওয়ালা চিরুনি ব্যবহার করা উচিত নয়।
*কালারিং, সোজাকরণ
ইত্যাদি একসঙ্গে করা উচিত নয়।
*উচ্চ ক্যালোরিযুক্ত জাঙ্ক ফুডে চুল শক্ত
হলেও ভঙ্গুর হয়ে যায়।
*চুলকে কিছু বিশ্রাম দেয়া উচিত।
তাকে হাওয়ায় উড়তে দিন ইচ্ছামতো।
আপনাদের জ্ঞাতার্থে...যেকোন
একটি উপায় পালন করুন। অনেকগুলো উপায়
একেত্রে পালন করতে গিয়ে উপকারের
নামে অপকারটাই বেশি হতে পারে।