বুধবার, ১৭ এপ্রিল, ২০১৩

****ডিমের পুষ্টি গুন ****

ডিমের পুষ্টিগুণ
ডিম প্রোটিনসমৃদ্ধ, সহজপাচ্য আদর্শ খাদ্য।
আমাদের দেশে দুই ধরনের ডিম পাওয়া যায়_ ফার্মের
ডিম ও দেশি ডিম। অনেকের ধারণা, ফার্মের ডিম ও
হাঁসের ডিমে কোনো পুষ্টিগুণ থাকে না।
আসলে তা নয়। পুষ্টিগুণের
কথা বিবেচনা করলে দেখা যায়, ফার্মের ডিম ও হাঁসের
ডিম যেহেতু আকারে বড়, তাই এতে পুষ্টিগুণও
বেশি থাকে। একটি ফার্মের ডিমে ক্যালরি আছে ৮০
এবং দেশি মুরগির ডিমে ক্যালরি আছে মাত্র ৫০।
বাজারে যেসব ফার্মের ডিম পাওয়া যায় তাতে ৮
গ্রাম প্রোটিন ও ৬ গ্রাম চর্বি রয়েছে। ডিমের
কুসুমে রয়েছে ২৫০ মিলিগ্রাম কোলেস্টেরল,
যা সম্পৃক্ত চর্বি। তবে ডিমের কুসুম সহজে হজম হয়।
সিদ্ধ, পোচ, অমলেট_যেভাবেই ডিম খাওয়া হোক
না কেন, এর পুষ্টিগুণে তারতম্য হয় না।
কারা খাবেন
হৃদরোগীদের ক্ষেত্রে ডিমের কুসুম বাদ দেওয়াই
ভালো। রুগ্ণ ও ভগ্নস্বাস্থ্য ভালো করার জন্য
এবং গর্ভবতী মায়েদের ক্ষেত্রে ডিম আদর্শ খাবার।
রিউমেটিক রোগীদের দেহে ডিম ভালো কাজ করে।
জন্ডিস, পেটের পীড়ায় ডিম কোনো খারাপ
প্রতিক্রিয়া ঘটায় না। শিশুদের দৈহিক বৃদ্ধি, ক্ষয়পূরণ
ও কর্মক্ষমতা বাড়ানোর জন্য ডিম প্রয়োজন।

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন